This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday, August 20, 2016

ত্বক ফর্সা করার উপায়

উপায়-১
ক্লিনজার, টোনার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা।
ক্লিনজার : উজ্জ্বল ও ফর্সা ত্বক পাওয়ার প্রথম ধাপ হলো অবশ্যই নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখা। আপনার ত্বক উপযোগী ক্লিনজার ব্যবহার করুন। তবে মুখের জন্য কখনোই সাবান ব্যবহার করবেন না, কারণ এতে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে।
টোনার : দ্বিতীয় ধাপ হলো ত্বককে সব সময় হাইড্রেট করা বা মসৃণ রাখা। ফেসিয়াল টোনার ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখতে সাহায্য করে। 
ময়েশ্চারাইজার : ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার পরামর্শ দেন রূপ-বিশেষজ্ঞরা। ময়েশ্চারাইজার কেনার সময় লক্ষ রাখবেন, তাতে যেন রং ফর্সাকারী উপাদান এবং এসপিএফ থাকে, যা সূর্যের তাপ থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে।
উপায়-২
কমপ্যাক্ট পাউডার ব্যবহার করা। কমপ্যাক্ট পাউডার মেকআপ বসাতে ও বাইরের ধুলোবালি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া সারা দিন ত্বককে অতিরিক্ত তেলমুক্ত ও সতেজ রাখে। নিয়মিত এর ব্যবহারে ত্বকের রং ধীরে ধীরে উজ্জ্বল এবং ফর্সা হয়ে ওঠে।
উপায়-৩
মধু, চালের গুঁড়া ও চায়ের লিকার। এটি খুব সহজ, কিন্তু কার্যকর একটি ফেসপ্যাক। মধু ও চায়ের লিকার ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে। আর চালের গুঁড়া প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে। এক কাপ ঠান্ডা চায়ের লিকার, দুই চামচ চালের গুঁড়া এবং আধা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এই বিউটি রেসিপি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বক আরো ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
উপায়-৪
কমলার খোসা ও টক দই। কমলার খোসা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে এবং টক দই ত্বককে পরিষ্কার রাখতে বেশ কার্যকর। কমলার খোসা গুঁড়ার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর গোলাপজল দিয়ে ধুয়ে নিন। এই প্যাক ত্বককে প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা ও উজ্জ্বল করে তুলবে।
উপায়-৫
হলুদ, ময়দা ও দুধ। রূপচর্চায় হলুদের উপকারিতা নতুন করে বলার প্রয়োজনীয়তা রাখে না। দুধ ত্বককে পরিষ্কার ও ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। ময়দা, সামান্য পরিমাণে হলুদ গুঁড়া ও দুধ মিশিয়ে ভালো পেস্ট করে নিন। মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে এলে একটি বরফের টুকরা দিয়ে মুখে এক মিনিট হালকা ঘষে নিন। এই বরফ ত্বককে টানটান করতে ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে।

তেজপাতার গুনাগুন

শিরোনাম পড়ে নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, এ কী আজব কথা! স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আবার তেজপাতাও পোড়াতে হবে নাকি? আরো কত কী যে শুনব? মজার বিষয়ই বটে! তবে আপনি কি জানেন, শতাব্দী ধরে তেজপাতা নিরাময়কারী এবং স্বাস্থ্যকর ভেষজ পাতা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে?
কেবল তেজপাতা খেলে বা ব্যবহার করলেই নয়, পোড়ালেও কিন্তু অনেক উপকার পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড ট্রিকসে জানা গেল এই তথ্য।
একটি ছাইদানিতে কয়েকটি তেজপাতা নিয়ে ১০ মিনিট ধরে পোড়ান। এতে পাতা পুড়বে, পুড়বে এর মধ্যে থাকা এসেনশিয়াল অয়েলও। ধীরে ধীরে দেখবেন ঘরে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে গন্ধ মনকে সজীব করে দেবে। এটি মন ও শরীরকে প্রশমিত করতে সাহায্য করবে। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমবে।
প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা তেজপাতাকে পবিত্র ওষুধ বলত। বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে একে ব্যবহার করা হতো। সারা পৃথিবীতে অনেকেই এই পাতাকে মসলা হিসেবে ব্যবহার করেন। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এবং সুগন্ধ আনতে এর ব্যবহার করা হয়।
তেজপাতার মধ্যে রয়েছে পিনেনে ও সাইনিয়ল নামে দুটি উপাদান। রয়েছে এসেনশিয়াল অয়েল। এর মধ্যে রয়েছে সাইকোঅ্যাকটিভ পদার্থ। তেজপাতা চিবালে এসব পদার্থ পাওয়া যায়।
এ ছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক, ডিওরেটিক, স্যাডেটিভ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি মেজাজকে ভালো করে। তেজপাতা পাকস্থলীর ফ্লু নিরাময়েও সাহায্য করে।
তেজপাতার মধ্যে আরো রয়েছে অ্যান্টিরিউম্যাটিক উপাদান। তেজপাতার এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথাব্যথা কমে।
তেজপাতা
তেজপাতার ব্যবহারঃ 
  • অনেক সময় অনেকের ঘন ঘন তেষ্টা পায়। সেক্ষেত্রে ১ লিটার পানি তেজপাতা সেদ্ধ করে ছেঁকে নিয়ে ২-৩ বার খান। দেখবেন বার বার তেষ্টা পাচ্ছে না।

২. যারা খুব রোগা, তাদের জন্য তেজপাতা খুব উপকারী। চেহারা ফিরিয়ে আনতে তেজপাতা কুচিয়ে, থেঁতো করে ২ কাপ গরম পানিতে ১০-১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে নিয়ে ২ বার করে ২ সপ্তাহ খেলে শরীরে জোর আসে, লাবণ্য ফিরে আসে।
  • দাদ হলে তেজপাতা থেঁতো করে ৪ কাপ জলে সেদ্ধ করে, সেই জল সকাল ও বিকেল খেতে হবে। ৪-৫ সপ্তাহ খেলেই দাদ-হাজা-চুলকানি সেরে যাবে।এছাড়া ওই পানি তুলোতে ভিজিয়ে দাদের জায়গায় দিয়ে মুছে নিলেও কাজ হয়।
  •  অনেক সময় প্রস্রাবের রঙ রক্তবর্ণ হয়। সেক্ষেত্রে তেজপাতা ২-৩ কাপ গরম জলে ২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে ২-৩ ঘণ্টা অন্তর এই পানি খেলে। প্রস্রাবের রঙ সাদা হয়ে যাবে।
  •  তেজপাতা ত্বক পরিষ্কারের জন্য খুব ভাল। তেজপাতাকে চন্দনের মতো বেটে, স্নানের আগে গায়ে মেখে ঘণ্টা খানেক রাখুন। এরপর স্নান করে নিলে ময়লা উঠে যায়। এছাড়া যাদের গায়ে দুর্গন্ধ থাকে, তাদের সেই সমস্যাও দুর হয়ে যায়।
  • সর্দিতে গলা বুজে যায় অনেকেরই। সেই সময় জোরে জোরে কথা বললে বা চিৎকার করলে গলা ভেঙে যায়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে তেজপাতা থেঁতো করে ৩-৪ বার একটু করে খেলেই হবে।
  •  ফোঁড়া হলে যদি খুব যন্ত্রণা হয়, শক্ত হয়ে যায়, তবে এই অবস্থায় তেজপাতা বেটে ২-৩ বার প্রলেপ দিলে যন্ত্রণা কমে যাবে।
  • যাদের অতিরিক্ত ঘাম হয়, তার প্রতিদিন এক বার করে তেজপাতা বাটা মেখে আধ ঘণ্টা থাকার পর স্নান করে নিলে বেশি ঘাম হওয়া কমে যাবে। এইভাবে সাত দিন করতে হবে।
  • তেজপাতা জলে সিদ্ধ করে ছেঁকে ওই পানি কুলকুচি করলে মুখের অরুচি কেটে যায়।


Friday, August 19, 2016

ওজন কমারেন কিভাবে??

রোজ নিয়ম করে এক চামচ গোটা জিরা খেয়ে ফেলুন, তাতেই কমবে আপনার ওজন। তার আগে আর একটি কাজ আপনাকে করতে হবে। নিজের ওজন নিয়ে, লিখে রাখুন। ১৫ দিন পর ফের ওজন নিন। নিজেই অবাক হয়ে যাবেন। কলা দিয়ে জিরা খেলেও ওজন ঝরবে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গোটা জিরা খুব দ্রুত শরীর থেকে ওজন ঝরাতে সক্ষম।

শুধু যে চর্বি বের করে দেয়, তা কিন্তু নয়। একই সঙ্গে অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে, যারা ওজন কমানোর জন্য জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন, একবার ১৫ দিনের জন্য জিরার ওপর ভরসা রাখতে পারেন। নিরাশ হবেন না। গবেষকরা বলছেন, জিরার মধ্যে রয়েছে থাইমল ও অন্যান্য কিছু তেলের উপস্থিতি। যার কাজ হলো লালা নিঃসরণকারী গ্রন্থিকে উত্তেজিত করা। যার ফলে খাবার ভালো হজম হয়। এ ছাড়াও জিরার গুণে পরিপাকতন্ত্র ভালো কাজ করে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, হজমের গণ্ডগোল হলে, জিরা দিয়ে চা খেয়ে দেখতে পারেন। উপকার পাবেন। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ জিরা দিন। ভালো করে ফুটিয়ে নিন। পানির রং লালচে হয়ে এলে, গ্যাস বন্ধ করে, পাত্রটি চাপা দিয়ে রাখুন। একদম ঠাণ্ডা হওয়া অবধি অপেক্ষা করুন। এই জিরা চা দিনে তিনবার খেলে, হজমশক্তি বাড়বে। পেটে ব্যথা কমবে। এ ছাড়াও রইল জিরা খাওয়ার আরও কয়েকটি পদ্ধতি। ১. একটা গ্লাসে বড় চামচের দু চামচ গোটা জিরা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেই পানি গরম করে, জিরা না ছেঁকে চায়ের মতো খান। মুখে গোট জিরা পড়লে ফেলবেন না। চায়ের মতো কয়েক দিন পান করুন। দেখবেন ওজন কমছে। ২. যদি দেখেন ওপরের পদ্ধতি আপনার ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করছে না তা হলে দ্বিতীয় উপায়ের আশ্রয় নিন। খাবারে জিরার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। দইয়ের সঙ্গেও জিরা খেতে পারেন। ৫ গ্রাম দইতে এক চামচ জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খান। ওজন নিশ্চিত ভাবেই কমবে। ৩. কয়েক চামচ মধু ও তিন গ্রাম জিরা গুঁড়ো এক গ্লাস জলে ভালো করে মিশিয়ে নিন। নিয়মিত এই মিশ্রণটি খান। স্যুপ তৈরি করে এক চামচ জিরা গুঁড়ো মিশিয়েও খেতে পারেন। ৪. গাজর ও অন্যান্য সবজি সেদ্ধ করে নিয়ে রসুন কুচি ও লেবুর রস ঢেলে দিন। তাতে কিছুটা জিরার গুঁড়ো মেশান। রোজ রাতে খেয়ে দেখুন। ১৫ দিনে পরেই বুঝতে পারবেন আপনার ওজন কমেছে। 

Thursday, August 18, 2016

গায়ের ব্রণ দূর করবেন যেভাবে

ব্রণ একটি বিরক্তিকর ত্বকের সমস্যা। আর পিঠে ব্রণ হলে তো কথাই নেই। পিঠে ব্রণ হলে শোয়া এবং পোশাক পরার ক্ষেত্রে অসুবিধা হয়।পিঠের ব্রণ দূর করার জন্য দুটো ঘরোয়া জিনিস ব্যবহার করতে পারেন : মধু ও হলুদ।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি প্রকাশ করেছে এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।
মধু
মধু ব্রণ আক্রান্ত এলাকাকে আর্দ্র ও ব্যথামুক্ত রাখে। মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য এটি ব্রণের লক্ষণ ও সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করে।
  • মধু আক্রান্ত স্থানে লাগান। ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুই থেকে তিনবার এটি করুন।
  • এক টেবিল চামচ মধুর মধ্যে আধা চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া মেশান। পিঠের যেসব জায়গায় ব্রণ হয়েছে সেসব জায়গায় মিশ্রণটি লাগান। ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে একবার এটি করুন।
হলুদ
হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এটি ব্রণ প্রতিরোধে কাজ করে।
  • এক থেকে দুই টেবিল চামচ হলুদে সামান্য পরিমাণ তিলের তেল মেশান। আক্রান্ত স্থানে মাখুন। এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এক থেকে দুইবার এই কাজটি করুন।
  • এ ছাড়া দিনে অন্তত দুই বার হলুদ-দুধ খান। এক গ্লাস দুধে আধা চা চামচ হলুদ মেশান। এরপর একটু গরম করে খান। এটি ব্রণের প্রদাহ কমাতে কাজ করবে।

মল হাতে লাগলে শরীর কি ৪০ দিন পর্যন্ত নাপাক থাকে?

প্রশ্ন : মলমূত্র ত্যাগ করার পর টয়লেট পেপার, কুলুপ ব্যবহার করা কি জরুরি? পানি ব্যবহারের সময় মল যদি হাতে লাগে, তাহলে কি শরীর নাপাক হয়ে যাবে? অনেকে বলে থাকেন, মল যদি হাতে লাগে তাহলে নাকি ৪০ দিন পর্যন্ত শরীর নাপাক থাকে। এ কথা কি সত্য?
উত্তর : টয়লেট পেপার অথবা ঢিলা ব্যবহার করা জরুরি নয়। যদি পানি থাকে, তাহলে পানির মাধ্যমেই পবিত্রতা হাসিল করা জায়েজ।
আর এ কথাও সত্য নয় যে, যদি কোনো কারণে হাতে মল লেগে যায়, তাহলে ৪০ দিন পর্যন্ত শরীর নাপাক থাকবে। যেহেতু বর্তমানে টিস্যু পাওয়া যায় এবং পরিচ্ছন্নতার জন্য এ কাজ খুবই সুন্দর। আর ইসলামের বিধানেও যেহেতু পরিচ্ছন্নতার বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, তাহলে সে ক্ষেত্রে টয়লেট টিস্যু ব্যবহার করতে পারেন। তার পর পানির মাধ্যমে পরিপূর্ণ পবিত্রতা হাসিল করতে পারেন।
তবে দুটি একসঙ্গে করলে সেখানে কোনো ধরনের আশঙ্কা থাকল না। এটা শুধু পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়, ইসলামের বিধান নয়। ইসলামের বিধান হচ্ছে তাহারাত হাসিল করা। তাহারাত হাসিলের মূল হচ্ছে পানি। পানির মাধ্যমে তাহারাত করলেই যথেষ্ট।